(সংগৃহীত)
তৈদুছড়া ঝর্ণা:তৈদুছড়া এলাকায় খুব কাছাকাছিই বড় ঝর্ণা আছে তিনটি।এছাড়া এক ঝর্ণা থেকে আরেক ঝর্ণায় যাওয়ার পথে আছে বেশ কয়েকটি ছোট ঝর্ণা এবং যাওয়ার ঝিরিপথটাও অসাধারণ সুন্দর।
ঝর্ণা দেখার সাথে সাথে পাহাড়ের ঢাল বেড়ে ট্রেকিং- এর থ্রিলটাও পাওয়া যাবে এখানে।
পুরো এলাকাতেই জুম চাষ করা হয়,তাই পাহাড়ের ঢালে ঢালে দেখা পাবেন অসংখ্য সুন্দর সুন্দর জুম ঘরের।
তৈদুছড়া ঝর্ণা:তৈদুছড়া এলাকায় খুব কাছাকাছিই বড় ঝর্ণা আছে তিনটি।এছাড়া এক ঝর্ণা থেকে আরেক ঝর্ণায় যাওয়ার পথে আছে বেশ কয়েকটি ছোট ঝর্ণা এবং যাওয়ার ঝিরিপথটাও অসাধারণ সুন্দর।
ঝর্ণা দেখার সাথে সাথে পাহাড়ের ঢাল বেড়ে ট্রেকিং- এর থ্রিলটাও পাওয়া যাবে এখানে।
পুরো এলাকাতেই জুম চাষ করা হয়,তাই পাহাড়ের ঢালে ঢালে দেখা পাবেন অসংখ্য সুন্দর সুন্দর জুম ঘরের।
যেভাবে যাবেন: ঢাকা থেকে শান্তি পরিবহনে সরাসরি আসতে পারেন দিঘীনালায়,অথবা শ্যামলী, এস আলম সেন্টমার্টিন পরিবহনে খাগড়াছড়ি এসে খাগড়াছড়ি থেকে সিএনজি তে আসতে পারবেন দিঘীনালা।খাগড়াছড়ি -দিঘীনালা সময় লাগবে ৪০ মিনিট। ভাড়া ৬০টাকা।
দিঘীনালার জামতলি থেকে হেঁটে যেতে হবে ঝর্ণায়,দিঘীনালা থেকে জামতলি যেতে পারবেন অটোরিকশায়।ঝর্ণায় যেতে ২-৩ ঘন্টা লাগে,সকালে রওনা দিলে বিকেলের মধ্যেই ফিরে আসা যায়।
দিঘীনালার জামতলি থেকে হেঁটে যেতে হবে ঝর্ণায়,দিঘীনালা থেকে জামতলি যেতে পারবেন অটোরিকশায়।ঝর্ণায় যেতে ২-৩ ঘন্টা লাগে,সকালে রওনা দিলে বিকেলের মধ্যেই ফিরে আসা যায়।
থাকবেন কোথায়:দিঘীনালায় ফ্যামিলি নিয়ে থাকার মত হোটেল রয়েছে বাস স্টেশনের পাশেই।
বাস স্টেশন থেকে তিন মিনিট হাঁটলে বোয়ালখালি বাজারেও পাবেন থাকার হোটেল।
বাস স্টেশন থেকে তিন মিনিট হাঁটলে বোয়ালখালি বাজারেও পাবেন থাকার হোটেল।
সাথে যা যা নিতে হবে:শুকনো খাবার নিয়ে নিতে হবে সাথে,পানিও নিয়ে নেবেন।দড়ি নেবেন,কাজে লাগবে।অবশ্যাই ভালো গ্রিপ আছে এমন জুতা পড়বেন,কেডস না পড়াই ভালো।
গাইড নিতে হবে,যারা নতুন কোন ভাবেই ঝর্ণা খুজে পাবেন না,আর পথ জিজ্ঞেস করার জন্য মানুষও পাবেন না,যদিও কারো দেখা পান তারা আপনার কথা বুঝবেনা,আর বুঝলেও আপনি তাদের কথা বুঝবেন না!
গাইড নিতে হবে,যারা নতুন কোন ভাবেই ঝর্ণা খুজে পাবেন না,আর পথ জিজ্ঞেস করার জন্য মানুষও পাবেন না,যদিও কারো দেখা পান তারা আপনার কথা বুঝবেনা,আর বুঝলেও আপনি তাদের কথা বুঝবেন না!

Comments